তাবলীগী জামাআতের প্রতিষ্ঠাতার পরিচিতি

তাবলীগী জামাআতের প্রতিষ্ঠাতার পরিচিতি

★★প্রবন্ধটি পড়া হলে শেয়ার করতে ভুলবেন না★★

হিন্দুস্থানের উত্তর পশ্চিম সীমান্তের একটি রাজ্যের এখনকার নাম হবিয়ানা পূর্বের নাম পাঞ্জাব। হিন্দুস্থানের রাজধানী দিল্লীর দক্ষিণে হরিয়ানায় একটি এলাকার নাম মেওয়াত। যার পরিধি দিল্লীর সীমান্ত থেকে রাজস্থান রাজ্যের জয়পুর জেলা পর্যন্ত বিস্তৃত। এই মেওয়াতে (১৩০৩) হিজরীতে এক হানাফী সূফি বুজুর্গের জন্ম হয়। তাঁর ঐতিহাসিক নাম ‘‘আখতার ইলিয়াস’’। কিন্তু পরবর্তিতে তিনি শুধু ‘ইলিয়াস’ নামে পরিচিত হন। ইনি ১৩২৬ হিজরীতে দেওবন্দ মাদরাসার শাইখুল হাদীস মাহমূদুল হাসান সাহেবের কাছে বুখারী ও তিরমিযী গ্রন্থদয় শ্রবণ করেন। তাঁর দু’বছর পরে ১৩২৮ হিজরীতে তিনি সাহারানপুরের মাযাহিরুল উলুমের শিক্ষক হন। ১৩৪৪ হিজরীতে তিনি দ্বীতীয় বারে হজ্জে যান। এই সময়ে মাদ্বীনায় থাকা কালীন অবস্থায় তিনি (গায়েবী) নির্দেশ পান যে, আমি তোমার দ্বারা কাজ নেব। অত:পর ১৩৪৫ হিজরীতে তিনি দেশে ফিরে এসে মেওয়াতের একটি গ্রামে ‘নাওহে’ তাবলীগী কাজ শুরু করেন। পরিশেষে ১৩৬৩ হিজরীর ২১ শে রজব মোতাবেক ১৩ই জুলাই ১৯৪৪ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ইন্তেকাল করেন। (আবুল হাসান আলী রচিত ‘হযরত মাওঃ ইলিয়্যাস আওর উনকী দ্বীনি দাওয়াত, ৪৮, ৫৭,৬১ ও ১৯৩ পৃঃ, গৃহীত ইলিয়্যাসী তাবলীগ দ্বীন ইসলামের তাবলীগ পৃঃ ৯)

সহীহ আকিদার মানদন্ডে তাবলীগ নিসাব
লেখক: মুরাদ বিন আমজাদ

→→ইনশাআল্লাহ চলবে

‘আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক’
প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে
আপনি Facebook, Twitter, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। “কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা” [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]

Leave a comment